Ami Rana Gully Boy Biography | রানা গলি বয় Biography | তৌহিদ আফ্রিদি নিউজ
![]() |
| রানা গলি বয় |
মাত্র দশ বছরের একটা বছতির ছেলে । এই তো গত সপ্তাহ খানেক আগেও কেউ তাকে চিনত না । কিন্তু মাত্র একতা গানের কারনে সে আজকে বাংলাদেশের সবচাইতে আলোচিতো একটি নাম।
রানা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাকায় গুরে বেড়াতো আট দশটা পথ শিশুর মতই একজন। ডাবির কেম্পাস এলাকাতেই সারা দিন ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় তাকে।
তার গাওয়া গান "ঢাকাইয়া গলি বয়" গানের কতা গুলুও তার চরিত্র থেকে নেওয়া। একটা বছতির ছেলের কষ্টের জীবনের কতা গুলু দারুন ভাবে গানটিতে তুলে দরা হয়েছে ।
রানা গলি বয় স্টার হয়ার কারনঃ
একদিন সে রাছতায় তাবিব কে বলে তাকে বাইকে করে নিয়ে যেতে তাবিব না করেনি তাকে নিয়ে যেতে রাজি হয়ে যায়, তখন তাবিব তাকে বাইকে করে নিয়ে যাওয়ার সময় বলে তুই কি গান পারিস পরের টা ইতিহাস তার রেপ সঙ্গের জুস দেখে গান পাগলে তাবিব আর সহ্য করেতে পারেনি সঙ্গে সঙ্গে তার লিখা গান তাকে গাইয়ে ভালো করে অনুশিলন করিয়ে তাবিবের বন্দুর হোম স্টুডিও তে গান টি রেকরড করায় পরে ফেইসবকে ছাড়ে এবং সেখান থেকে সে ভাইরাল হওয়া শুরু করে।
সে থাকে কামরাঙ্গি চরের এক বছতিতে, মূলত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর এলাকাতে গুরে বেড়ায় রানা, বেশিরভাগি তাকে সেখানে দেখা যায়,
রানা আগে স্কুলে পড়তো প্রথম শ্রেনিতে ভরতি হয়ে পরে টাকার অভাবে সে পড়া শুনা বাধ দিয়ে দেয়ে,
রানার পরিবারে আছেন তার এক ছুট ভাই ও তার মা, তার মায়ের নাম শিতারা বেঘম, তার মা ভাষায় ভাষায় কাজ করে খান এবং তাদের সংসার চালান, মাত্র একই সপ্তাহে রানা এখন স্টার,
তৌহিদ আফ্রিদি রানার পড়ালেখার খরচ চালাবেন বলেছেন,
পথ শিশু হিসেবে বেড়ে ওঠা রানার একটি হিপ হপ রেপ গান সসাল মিডিয়া ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে তা সকলের নজর কেড়ে নেয়ে। এবং সে পরিচিত হয়ে ওঠে সে 'গলি বয় রানা' নামে।
সে গানের মাধ্যমে রানা তারা নিজের জীবন সংগ্রাম, স্বপ্ন এবং তার প্রতি সমাজের আচরণের কথা তুলে ধরে। সামাজিক যোগযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে খ্যাতি পাওয়ার পর বদলে গেছে রানার জীবন অ চলাফেরা।
এই বিডিওটি দেখলে পুরো বুযে যাবেন তৌহিদ আফ্রিদি কি রকম ভালো বাসেন রানা কে,
